<p>অভিভাবকের সচেতনতার অভাব, শিক্ষক-অভিভাবকের মাঝে সুসম্পর্কের অভাব, অভিভাবকের সাথে যোগাযোগ ও শিশুর পড়ালেখার বিষয়ে শিক্ষক-অভিভাবকের মধ্যে মতামত আদান-প্রদান না হওয়ায় বিদ্যালয় হতে শিশু ঝরেপড়ে,অভিভাবক ও স্থানীয় জনগণের অংশীদারিত্ব মনোবলের অভাব, জবাবদিহিতা, দায়বদ্ধতা ও স্বচ্ছতা না থাকায় মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা অর্জন এবং সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়ন সম্ভব হয় না।ফলে সমাজে অসম শ্রেণির ব্যবধানবৃদ্ধিসহ জাতীয় উন্নয়নে দক্ষ জনশক্তির তৈরি হয় না্।</p> <p><u>সমস্যাটির মূল কারণ</u><br /> • অভিভাবকের সচেতনতার অভাব <br /> • শিক্ষক-অভিভাবকের মাঝে সুসম্পর্কের অভাব,সমন্বয়হীনতা <br /> • শিক্ষকের আন্তরিকতার অভাব </p> <p> </p>
<p>• সকল অভিভাবককে নিয়ে প্রতি ৪মাস অন্তন অন্তর সাধারণ সভা করে অভিভাবক ও শিক্ষকদের মাঝে দুরত্ব কমিয়ে সুসম্পর্ক বৃদ্ধি করা। শিশুর পড়ালেখার বিষয়ে অভিভাবকের সাথে শিক্ষকের নিয়মিত মতবিনিময় করা।শতভাগ ভর্তি, উপস্থিতি বৃদ্ধি,ঝরেপড়ারোধের জন্য মা-সমাবেশ, উঠান বৈঠক, হোমভিজিট ও সামাজিক উদ্বুদ্ধুকরণ সভার আয়োজন করা।<br /> • অভিভাবকদের সচেতনতাবৃদ্ধি করে বিদ্যালয়ের সকল কাযর্ক্রমের সাথে সম্পৃক্তকরা। এতে অভিভাবক ও স্থানীয় জনগণের অংশীদারিত্ব মনোবলসৃষ্টি, জবাবদিহিতা, দায়বদ্ধতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত হবে ।আর এজন্য অভিভাবক-শিক্ষক সমিতিকে সক্রিয়করণ একান্ত প্রয়োজন। </p> <p> </p>