<p>প্রতি ইউনিয়নে বর্তমানে ০৩ জন করে উপ-সহকারী কৃষি অফিসার দায়িত্ব পালন করছে কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণের জন্য। যারা বিচ্ছিন্নভাবে কৃষকদেরকে সেবা প্রদান করে থাকে ফলশ্রুতিতে অনেক কৃষক প্রযুক্তি সুবিধা বঞ্চিত হয়ে ব্যয়বহুল রাসায়নিক কৃষিতে ঝুকে পড়ছে।</p> <p>অন্যদিকে প্রযুক্তি জ্ঞান ও উদ্দ্যোগের অভাবে কৃষকের অনেক কৃষি সম্ভাবনা অব্যবহৃত রয়ে যাচ্ছে যেমনঃ পতিত জমি ব্যবহার, শস্য বহুমুখীকরণ, জৈব কৃষি চর্চা, ঘেরের পাড়ে সব্জী চাষ, একুশ শতকের কৃষি হিসেবে কৃষি পর্যটন, বারো মাস নার্সারীতে চারা উৎপাদন, মাশরুম ফার্মিং ইত্যাদি।</p> <p>সঙ্ঘবদ্ধ কৃষি চর্চা না থাকায় সাপ্লাই চেইন ও কমিউনিটি কালেকশন ও মার্কেটিং বাধাগ্রস্থ হচ্ছে সাথে সাথে ফার্মারস টু ডাইরেক্ট মার্কেট অ্যাকসেস না থাকায় কৃষক আর্থিকভাবে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছে।</p>
<p>কৃষি সম্প্রসারণ কর্মীদের(এসএএও) কৃষকের সহিত সমমর্মিতা(এমপ্যাথী) তৈরী করার জন্য ব্যাপক উদ্বুদ্ধকরণপূর্বক ব্লকে থাকা বাধ্যতামূলক করা ও ব্লক লেভেলে এগ্রিভেঞ্চার অপারেশন পরিচালনা।</p> <p>সমবায় কৃষি চালুর লক্ষ্যে কৃষক সংগঠন এর সদস্যদের একুশ শতকের কৃষি চর্চায় উদ্বুদ্ধ করা। যেমনঃ প্রোডাকশন সাপ্লাই চেইন,কমিউনিটি কালেকশন ও মার্কেটিং।</p> <p style="margin-left:.5in"> </p>