নিয়ম না মেনে, না জেনে ব্যথার ঔষধ সেবন করার ফলে কিডনী রোগে আক্রান্ত হয়, যকৃত রোগ, শ্বাস কষ্ট রোগীর জন্য ক্ষতির কারন হয়। কায়িক শ্রম না করা অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহন, অপুষ্টি সঠিক জ্ঞান না থাকা,অপ্রয়োজনীয় ঔষধ।
হাসপাতালের প্রবেশমুখে কিছু ব্যায়ামের ছবিসহ তার বিবরণ লেখা থাকবে এবং কোথায় কি ধরনের ব্যায়াম নিতে হবে তার জন্য পরামর্শ দিতে কোন ডাক্তারের রুমে যাবেন তা লেখা থাকবে।প্রথমে তাঁকে ব্যায়াম করার জন্য মটিভেশন করতে হবে।তারপর ব্যায়াম শিখানো হবে।প্রয়োজনে কিছু ঔষধ ৭-১০ দিন দেয়া হবে। পরে ফলো আপের জন্য আসতে হবে।