কৃষকের প্রকৃত ডাটাবেজ করা নাই। ফলে যোগ্য কৃষক প্রশিক্ষণ পায় না। আবার পর্যায়ক্রমে সকলকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনা সম্ভব হয়না। ঊর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে প্রশিক্ষণ প্রদানে অনীহা প্রকাশ করে। প্রশিক্ষণ পদ্ধতিকে আকর্ষণীয়, কার্যকর ও বোধগম্য করার জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ ও সরঞ্জামের অভাব রয়েছে। অনেক সময় একই ব্যক্তির একই বিষয়ে বারবার প্রশিক্ষণ ও প্রদর্শনী হয়ে থাকে। আধুনিক ও চিত্তাকর্ষক পদ্ধতির পরিবর্তে গতানুগতিক প্রশিক্ষণ হয়ে থাকে। কৃষকের মাঠে/ ব্লকে প্রশিক্ষণ প্রদান না হয়ে উপজেলা সদর কেন্দ্রিক হয়ে থাকে।
ব্লকওয়ারি কৃষকের নাম (প্রায় ১৬০০০), ঠিকানা, জমির পরিমাণ , ভোটার আইডি সহ ডাটাবেজ প্রস্তুত করা হবে। পক্ষ ও মাসওয়ারী বার্ষিক প্রশিক্ষণ সিডিউল প্রস্তুত এবং বিভিন্ন প্রকল্পের প্রদর্শনীভূক্ত কৃষকের তালিকা প্রস্তুত করা হবে। প্রত্যাণিত কৃষকের প্রশিক্ষণে উপস্থিতি নিশ্চিত করা হবে। কৃষকের মাঠে/ ব্লকে প্রশিক্ষণ আয়োজন এবং আধুনিক ও চিত্তাকর্ষক পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। ফলে কৃষকের সময়, খরচ ও ভোগান্তি কমবে।