প্রকল্প সমূহ

চান্দিনা ভিটার লাইসেন্স নবায়ন সহজীকরণ
চান্দিনা ভিটার লাইসেন্স নবায়ন সহজীকরণ

মাছের রোগ চিকিৎসা খামারীর দোড়গোড়ায়


চিহ্নিত সমস্যা এবং প্রস্তাবিত সমাধান

<p>সেবা প্রার্থির অজ্ঞতা, সরকারী অফিস ভীতি, নমুনা যথাযথভাবে উপস্থাপন করতে না পারা, সমস্যার কারণ যথাযথভাবে বিবৃত করতে না পারা এবং সেবা প্রদানকারীর কারিগরী জ্ঞানের অভাবে যথাযথভাবে সমস্যার সমাধান হয় না। ফলে অর্থ ও সময়ের অপচয় ছাড়াও ব্যাপক পরিমাণে মাছের উৎপাদন ব্যহত হচ্ছে।</p>

<p>    নম্বর সমেত মৎস্যচাষী/খামারীদের ডাটাবেজ তৈরী</p> <p>    নম্বর সমেত স্থানীয় সেবাদানকারীদের তালিকা তৈরী</p> <p>    বিগত ০৫ বছরে সংশ্লিষ্ট এলাকার রোগের তথ্য সংগ্রহ</p> <p>    রোগাক্রান্ত মাছ, আক্রমনকারী অনুজীব বা পরজীবীর নমুনা সংগ্রহ (মৎস্য অধিদপ্তর, মাৎস্য গবেষনা ইনিস্টিটিউট এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাৎস্য বিজ্ঞান অনুষদের  সহায়তায়)</p> <p>    রোগাক্রান্ত মাছ, আক্রমনকারী অনুজীব বা পরজীবীর ছবি সংগ্রহ(মৎস্য অধিদপ্তর, মাৎস্য গবেষনা ইনিস্টিটিউট এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাৎস্য বিজ্ঞান অনুষদের  সহায়তায়)</p> <p>    মাছ, আক্রমনকারী অনুজীব বা পরজীবীর ছবিসমেত সম্ভাব্য চিকিৎসা ব্যবস্থা পোষ্টার আকারে উপজেলা ডিজিটাল সেন্টার(ইউডিসি), স্থানীয় বিভিন্ন উদ্যোক্তা ও ওষুধ বিক্রেতার দোকানে টাঙ্গিয়ে দেয়া</p> <p>    চাষী/খামারী রোগাক্রান্ত মাছ নিয়ে উপজেলা ডিজিটাল সেন্টার(ইউডিসি), স্থানীয় বিভিন্ন উদ্যোক্তা ও ওষুধ বিক্রেতার দোকানে গেলে তা দেখে টাঙ্গিয়ে দেয়া অনুজীব, পরজীবী বা আক্রান্ত মাছের ছবির সাথে মিলিয়ে দেখে চিকিৎসা দেয়া</p> <p>    পারদর্শী কোন প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় এমন একটা সফটওয়ার তৈরী করা যার মাধ্যমে চাষীর মোবাইলে উক্ত চিকিৎসা সেবা দেবার সাথে সাথে সংশ্লিষ্ট সিনিয়র উপজেলা/উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার মোবাইলে তা সরাসরি চলে যাবে। চিকিৎসা ব্যবস্থায় কোন ভূল না থাকলে উক্ত সিনিয়র উপজেলা/উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তখন হ্যাঁ বাটনে চাপ দিলেই সেটি সংশ্লিষ্ট চাষী/খামারীর মোবাইলে ডেলিভারী হবে। আর যদি কোন ভুল থাকে তাহলে সেই সিনিয়র উপজেলা/উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সংশোধন করে সেটি ঐ চাষী/খামারীর কাছে পূনরায় পাঠাবেন</p> <p>    যেখানে যেখানে খামারীরা এসে সেবা পেতে পারবেন-তার ঠিকানা ও সংশ্লিষ্ট মোবাইল নম্বর এলাকায় ব্যাপকভাবে প্রচার করা</p> <p>    সেবাদানকারী ও চাষী/খামারীদের সাথে প্রতিমাসে অন্ততঃ একবার মাছ চাষ ও রোগব্যবস্থাপনা নিয়ে মতবিনিময় করা</p> <p>    নতুন কোন রোগের আক্রমন দেখা দিলে তথ্য সংগ্রহ এবং ডাটাবেজে অন্তর্ভুক্ত করা</p>