পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাথে চাকুরী/পেশাগত জীবনে টিকে থাকতে না পারা। অভিভাবকবৃন্দের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হওয়া । কারণসমূহঃ • প্রতিটি কোর্স অনুযায়ী পর্যাপ্ত শ্রেণী কক্ষের অভাব; • গতানুগতিক ভাবে ক্লাশ গ্রহণ; • স্বল্প সংখ্যক শিক্ষকের মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে ক্লাশ পরিচালনা করা; • শিক্ষার্থীদের ক্লাশে অনুপস্থিতির বিষয়ে শিক্ষকদের তৎপরতা না থাকা; • প্রস্তুতিমূলক পরীক্ষায় শিক্ষার্থীর উপস্থিতি কম হওয়া সত্ত্বেও কড়াকড়ি না করা ; • পাশ নম্বর না পাওয়া সত্ত্বেও এবং শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কমপক্ষে গড়ে ৭৫% না হলেও ফরম পূরণ করতে দেয়া; • শিক্ষকদের ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি করে ক্লাশ গ্রহণে অনীহার কারণে ক্লাশ অংশগ্রহণমূলক ও আকর্ষণীয় হয় না ফলে শিক্ষার্থীরা ক্লাশ বিমুখ, কোচিং ও গাইড নির্ভর হয়ে পড়ে;
শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের ডাটাবেইস তৈরি; শ্রেণী কক্ষে আসন ব্যবস্থা অনুযায়ী শিক্ষার্থী ভর্তি করা; শিক্ষকদের বেশি করে মূল/রেফারেন্স বই পাঠ করে ক্লাশের জন্য প্রস্তুতি নেয়া; ক্লাশে শতভাগ মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করে টু ওয়ে পার্টিসিপেটরি ক্লাশ গ্রহণ করা; শিক্ষকদের ক্লাস গ্রহণে অধিকতর আন্তরিক (সেবামুখী) হওয়া; দূর্বল শিক্ষার্থী চিহ্নিত করে প্রয়োজনে অতিরিক্ত ক্লাশ নেয়ার ব্যবস্থা করা; স্ব-স্ব কোর্স নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করা; পরীক্ষার কারণে ঘাটতি ক্লাশ সমূহ প্রয়োজনে অতিরিক্ত ক্লাশের মাধ্যমে পূরণ করা; শিক্ষকদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে আরো সচেতন হওয়া; শিক্ষার্থীদের নিয়মিত খোঁজ খবর নেয়া, প্রয়োজনে সবার নাম ঠিকানা জানা; শিক্ষার্থীরা শ্রেণী কক্ষে উপস্থিতি না থাকলে শিক্ষক নিজে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের সাথে যোগাযোগ করা; প্রতিষ্ঠান প্রধানকে সমস্যা চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে অনুরোধ করা; অভিভাবক সমাবেশ করে তাঁদের সমস্যা ও পরামর্শসমূহ লিপিবদ্ধ করা; অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দ্রুততার সাথে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া;