প্রকল্প সমূহ

বিদ্যালয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা
ঋণ ব্যবস্থাপনায় ই-সেবা

ক্রেডিট রিপোর্ট ডাটাবেজ


চিহ্নিত সমস্যা এবং প্রস্তাবিত সমাধান

১. বৈদেশিক সরবরাহকারীর বা রপ্তানিকারকের বিভিন্ন বিষয়ের তথ্য সহজলভ্য না হওয়ায় দায়িত্বপ্রাপ্ত ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি বৈদেশিক সরবরাহকারীর/রপ্তানিকারকের তথ্য তার নিজস্ব পদ্ধতিতে সংগ্রহ করে রিপোর্ট তৈরি করে বিধায় বৈদেশিক সরবরাহকারীর বিভিন্ন বিষয়ের তথ্য সংবলিত রিপোর্ট পেতে অনেক সময়ই ৭ থেকে ১৫ দিনের সময় লাগে যা আমদানি ব্যবসার ক্ষেত্রে অনভিপ্রেত। ২. বৈদেশিক সরবরাহকারীর/রপ্তানিকারকের ক্রেডিট রিপোর্ট শুধুমাত্র নির্দিষ্ট আমদানি ঋণপত্রের নথিতে অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় পুরনো আমদানি ঋণপত্রের নথি ঘেঁটে পুরনো বৈদেশিক সরবরাহকারীর / রপ্তানিকারকের বিষয়ে তৈরি ক্রেডিট রিপোর্টটির তথ্য পর্যবেক্ষণ করাটা সময়সাপেক্ষ। ৩. বৈদেশিক সরবরাহকারীর/রপ্তানিকারকের বিষয়ে তথ্য সংক্রান্ত ব্যাংকের কোন তথ্যব্যাংক না থাকায় পুরনো বৈদেশিক সরবরাহকারীর/ রপ্তানিকারকের বিষয়ে সংগৃহীত ক্রেডিট রিপোর্ট সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হতে না পারার কারণে ব্যাংকের একই শাখা বা ভিন্ন ভিন্ন শাখা ভিন্ন ভিন্ন আমদানিকারকের ক্ষেত্রে একই সময়ে ক্রেডিট রিপোর্টের তথ্য কাজে লাগাতে পারে না। ফলে স্বল্প সময়ের ব্যবধানে একই বৈদেশিক সরবরাহকারীর/রপ্তানিকারকের বিষয়ে ক্রেডিট রিপোর্ট সংগ্রহ হতে দেখা যায়।

একটি বিশেষায়িত সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ব্যাংক প্রধান কার্যালয়ে ক্রেডিট রিপোর্টের কেন্দ্রীয় ডাটাবেজ গড়ে তুলতে যাচ্ছে। বিভিন্ন শাখা থেকে সংগৃহীত বিভিন্ন বৈদেশিক সরবরাহকারী/রপ্তানিকারকের ক্রেডিট রিপোর্ট ও সংশ্লিষ্ট তথ্য (বিশেষত এই ক্রেডিট রিপোর্টের তথ্যের কার্যকারিতার মেয়াদ) জমা হবে। সহজেই ব্যাংকের যে কোন শাখা থেকে প্রয়োজনমাফিক তাৎক্ষনিকভাবে ক্রেডিট রিপোর্টের তথ্য সংগ্রহ করা যাবে। যে কোন শাখা ক্রেডিট রিপোর্টের কার্যকারিতার মেয়াদকালের মধ্যে একই বৈদেশিক সরবরাহকারী/রপ্তানিকারকের তথ্য সংবলিত ক্রেডিট রিপোর্টের অপেক্ষায় না থেকে দ্রুত তার গ্রাহকের আমদানি ঋণপত্র খুলতে পারবে। পরীক্ষিত আমদানিকারকগণ ন্যূনতম সময়ে আমদানি ঋণপত্র খুলতে পারবে।