পরবিার কল্যাণ সহকারী বাড়ী পরিদর্শনে (ডমিসিলিনিয়ারী সার্ভিস) যৌক্তিক সময় পায় না।, কারণ, দম্পতির সংখ্যা বেশী এবং অন্যান্য কাজে নিয়োজিত থাকতে হয়। পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি এবং গর্ভবতী মহিলাদের প্রসবপূর্ব সেবা (ন্যূনতম ৪ বার) ড্রপ আউট বৃদ্ধি পাচ্ছে, পাশাপাশি আইএফএ ট্যাবলেট খায় না (কমপক্ষে ১০০)। চাহিদা মোতাবেক সেবাও পায় না। ফলে গর্ভহার ও এমআর বৃদ্ধি পাচ্ছে, শিশুমৃত্যু, মাতৃ মৃত্যু বেড়ে যাচ্ছে এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধি ঘটছে।
ডিপোট কর্নার সৃষ্টি করে পরিবার পরিকল্পনা, মা ও শিশূ স্বাস্থ্য সেবা অধিকতর তৃনমূল পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া, এবং জনগনের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা এবং পদ্ধতিগত সিসটেম লস প্রতিহত করা। গ্রাম্য ডাক্তার, সাবেক GO/NGO worker, Satisfied Client (৬০:১ সক্ষম দম্পতি নিয়ে একটা) দিয়ে ডিপোট হোল্ডার/ভলনেটয়িার সৃজন করা হবে। ডিপোট কর্নার তৈরীর পাশাপাশি স্টেক হোল্ডার ব্রিফিং, স্বামী ও শ্বাশড়ি সমাবেশ, কিশোরী সমাবেশ, কিশোর - জনপ্রতিনিধি ও লোকাল এলিটদের নিয়ে সমাবেশ,গর্ভবতি মায়েদের নিয়ে ওরিয়েন্টেশন, সক্ষম দম্পতিদের ওরিয়েন্টেশন, উপজেলা পরিষদের মাধ্যমে ডিপোট কর্নার মেম্বারদের লজিস্টিকস বিতরণ এবং সার্ভিস প্রোভাইডারদের মধ্যে লজিস্টিকস বিতরণ করা হবে। ডিপোট কর্নার সৃষ্টির মাধ্যমে (৬০ জন সক্ষম দম্পতি নিয়ে একটি ডিপোট কর্নার) একজন সেবা প্রদানকারী দিয়ে সকল সক্ষম দম্পতিকে এক মাসের মধ্যে সেবা প্রদান করা সম্ভব হবে।