মিসমামলাসমূহ নথি ব্যবস্থাপনায় ত্রুটি এবং শুনানীরতারিখ ও মামলাটির সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে মামলার প্রার্থী ও প্রতিপক্ষগণ ঠিকমতজানতেনাপারার কারণে মামলা নিষ্পত্তিতে বছরের পর বছর সময় লাগে। এরফলে মামলার সকল পক্ষ আর্থিক, শারিরীক ও মানসিক ক্ষতির মুখোমুখি হন।
মামলা রুজু করার পূর্বে আবেদনকারীর মালিকানার স্বপক্ষীয় কাগজপত্র (খতিয়ান, মাঠ পর্চা, দলিল, ডিক্রি) জমা নিয়ে প্রাথমিক শুনানি শেষেপ্রার্থী ও প্রতিপক্ষগণের বিস্তারিত তথ্য (নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নং ইত্যাদি) গ্রহণপূর্বককরে মামলা রুজু করা হয়। এরপর শুনানীর তারিখ নির্ধারণ করে যথাযথভাবে নোটিশ জারীর নিমিত্ত মোবাইলের মাধ্যমে প্রার্থী ও প্রতিপক্ষের অনুকূলে ম্যানুয়াল নোটিশ ও এসএমএস প্রেরণ করা হয়। প্রথম আদেশেই প্রয়োজন অনুসারে সরেজমিন তদন্তের আদেশ প্রদান করা হয় এবং প্রতিবেদন ধার্য তারিখের মধ্যে পাওয়ার জন্য মিস কেস সহকারী মোবাইলের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তাকে অবহিত করেন। তদন্ত প্রতিবেদন প্রাপ্তির পর উভয়পক্ষের শুনানী গ্রহণ করা হয় এবং উপযুক্ত কারণ ব্যতিত সময়ের আবেদন মঞ্জুর না করে স্বল্পসময়ে আদেশ দেয়া হয়। মিস কেস সংশ্লিষ্ট নামজারী কেসসমূহ খুজে পাওয়ার জন্য সনওয়ারী নামজারী মামলা সমূহ বিন্যস্ত করে রেকর্ডরুমে সংরক্ষণ করা হয় এবং প্রত্যেকটি মামলা সঠিকভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে কিনা তা যাচাইয়ের জন্য কেস ফরোয়ার্ড ডায়রী যথাযথভাবে ব্যবহার করা হয়।