<p>মৎস্য অধিদপ্তরীয় বরফকল লাইসেন্স,মৎস্য আড়ৎ লাইসেন্স, মৎস্য খামার লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য সেবা গ্রহিতা কর্তৃক উপজেলা মৎস্য দপ্তরে পূরনকৃত আবেদন পত্র দ্রুত সময়ের মধ্যে উপপরিচালকের কার্যালয়, মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রন দপ্তর, চট্টগ্রাম এর নিকট পৌঁছানো সম্ভব হয় না । আবেদন ফরম অস্পষ্টতা, ফরম নস্ট হয়ে যাওয়া, মাঝে মাঝে ফাইল হারিয়ে যাওয়া, জেলা মৎস্য দপ্তর কর্তৃক ফাইল ফরোয়ার্ড করতে বিলম্ব হওয়া প্রভৃতি কারনে সুফলভোগীরা যথাসময়ে লাইসেন্স পায়না। আবার লাইসেন্স পেলে ও অনেক বিলম্ব হয়। ফলে তাঁকে বার বার অফিসে আসতে হয় এবং সময় ও অর্থ অপচয় হয়।</p>
<p>১। জেলা মৎস্য কর্মকর্তা , নোয়াখালী ও উপপরিচালক, মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রন দপ্তর, চট্টগ্রাম এর সাথে আলোচনা করে সফটওয়ার তৈরী করা হবে। সফটওয়ার তৈরীর জন্য উপজেলা মৎস্য দপ্তর ও নিজস্ব তহবিল খরচ করা হবে। </p> <p>২। উপজেলা মৎস্য দপ্তরে লাইসেন্স প্রার্থীর যাবতীয় তথ্য অনলাইনের ফরমে পুরন করা হবে। ফরমের নির্দিষ্ট স্থানে ছবি সংযুক্ত ও টাকা জমার চালান কপি সংযুক্ত করা হবে। </p> <p>৩। সকল তথ্য পুরন করে অনলাইনে ফাইল জেলা মৎস্য দপ্তরে সাবমিট করা হবে। জেলা মৎস্য দপ্তর ফাইলটি ড্যাসবোর্ডে দেখতে পারবেন। তিনি অনলাইনে উপপরিচালক, মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রন দপ্তর, চট্টগ্রাম এর ফাইল অনলাইনে পাঠাবেন। উপপরিচালক মহোদয় তাহার ড্যাশবোর্ডে এটি দেখতে পাবেন। তিনি অনলাইনে ভেরিফাই করবেন এবং ফাইল অনুমোদন করবেন। তিনি যথাস্থানে ডিজিটাল স্বাক্ষর করবেন। অনলাইনে বসে উপজেলা মৎস্য দপ্তর লাইসেন্স কপি প্রিন্ট করবেন। সুফলভোগী দ্রুততম সময়ের মধ্যে লাইসেন্স পাবেন।</p>