<p><u>বিদ্যমান সমস্যা</u><br /> ১) বালাইনাশক ব্যবহার সম্পর্কে কৃষকের পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকা ।<br /> ২) কৃষক ডিলার কর্তৃক প্রতারিত হয়ে আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয় ।<br /> ৩) মাত্রাতিরিক্ত বালাইনাশক ব্যবহারের ফলে পরিবেশের বিপর্যয় ঘটে।</p> <p><u>সমস্যার মূল কারণ</u><br /> রোগ ও পোকামাকড় আক্রমণের ব্যাপকতা দেখা দিলে একজন এসএএও এর পক্ষে ব্লকের সকল কৃষককে একই সাথে পরামর্শ প্রদান করা সম্ভব হয়না ।</p> <p><strong>সমস্যার বিব্রিতিঃ</strong> বালাইনাশক ব্যবহার সম্পর্কে কৃষকের পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকায় সঠিক বালাইনাশক, সঠিক মাত্রায়,সঠিক সময়ে, সঠিক পদ্ধতিতে প্রয়োগ না করার কারনে রোগ ও পোকামাকড় আক্রমণের ব্যাপকতা দেখা দেয় । ফলে সে সময় ব্লকের সকল কৃষক একইসাথে এসএএও এর কাছ থেকে পর্যাপ্ত সেবা ও পরামর্শ পায় না । এ জন্য কৃষক ডিলার কর্তৃক প্রতারিত হয়ে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং মাত্রাতিরিক্ত বালাইনাশক ব্যবহারের ফলে পরিবেশের বিপর্যয় ঘটে । </p>
<p>এসএএও কর্তৃক ব্লক ভিত্তিক উপকারভোগী কৃষক, কৃষক গ্রুপ, বালাইনাশক ডিলার ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের তথ্য সংগ্রহপূর্বক ডাটাবেজ তৈরী করা হবে। প্রতি ফসল মৌসুমে উপকারভোগীদের দুই বার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। উপজেলা কৃষি অফিস কর্তৃক মৌসুম ভিত্তিক সম্ভাব্য রোগ ও পোকামাকড় আক্রমনের সতর্কীকরণ বার্তা প্রস্তুত করে তা মোবাইল ম্যাসেজ,ভয়েজ ম্যাসেজ ও লিফলেটের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সকলকে জানানো। কৃষক ডিলারের দোকান থেকে সঠিক বালাইনাশক পাচ্ছে কিনা এবং উহা সঠিক ভাবে ফসলে ব্যবহার হচ্ছে কিনা বিষয়টি এইও,এসএপিপিও, এবং সংশ্লিষ্ট এসএএও মনিটরিং করবে। পাইলট প্রকল্পটি ডিডি,এডিডি(শস্য), এডিডি(পিপি) মূল্যায়ন করবে।</p>