কারণঃ শ্রেণিতে শিক্ষার্থী সংখ্যা বেশি, শ্রেণি পাঠের সময় কম। শ্রেণিতে সকল শিক্ষার্থীর শিখণ যোগ্যতা যাচাই করা সম্ভব হয় না। দুর্বল শিক্ষার্থীরা নিজেকে আড়ালে রাখার চেষ্টা করে। শিক্ষকগন সকল শিক্ষার্থীর তদারকী, যোগাযোগ, প্রতিকার/পরামর্শ ও রেকর্ড করতে না পারায় কাঙ্খিত ফলাফল ও ফলাবর্তন নিশ্চিত হচ্ছে না।
বছরের শুরুতে প্রত্যেক শ্রেণির শিক্ষার্থীদের কর্মরত শিক্ষক সংখ্যানুপাতে দলে বিভাজন করা হবে।মেধার সংমিশ্রনে z প্যাটনে প্রত্যেক দলের নামকরন করা হবে।নেতা,উপনেতা ,লিঙ্গ সমতা বজায় রেখে মনোনয়ন করা হবে।প্রত্যেক দলের জন্য তত্ত্বাবধায়ক শিক্ষক মনোনীত হবেন। দলের শিক্ষার্থীর নাম, রোল নং,পিতা ও মাতার নাম,অভিভাবকের মোবাইল নম্বর সম্মিলিত তালিকার ১ প্রস্থ প্রধান শিক্ষক,১ প্রস্থ সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারের ও ১ প্রস্থ সংশ্লিষ্ঠ শিক্ষক এর নিকট জমা থাকবে।প্রত্যেক শ্রেণির জন্য রোল নাম দলের নাম তত্ত্বাবধায়ক শিক্ষকের জন্য একই থাকবে। যেমন -শাপলা দল সকল শ্রেণিতেই থাকবে,রোল ক্রমটি একই রকম হবে তত্ত্বাবধায়ক শিক্ষক একজনই হবেন। শ্রেণিতে দলে পাঠ অনুশীলন করবে।দলনেতা,উপনেতা তার দলের অনুপস্থিত শিক্ষার্থীর রিপোর্ট তত্ত্বাবধায়ক শিক্ষকে জানাবে।শিক্ষক অভিভাবকের সাথে যোগাযোগ করবেন সহশিক্ষাক্রমিক কাজে দলীয় পারদর্শীতার প্রেক্ষিতে আন্তঃদলীয় প্রতিযোগিতা মূলোক মনোভাব সৃষ্টি হবে।শ্রেষ্টদল,শিক্ষককে পুরস্কৃত করে উৎসাহ প্রদান করা হবে।অনুরুপভাবে যে বিদ্যালয়ের কার্যক্রম সেরা ক্লাষ্টার ভিত্তিক সে বিদ্যালয়কে পুরস্কৃত করা হবে।